• মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
সংস্কার নিয়ে কারও চিন্তা করার দরকার নেই, সংস্কার আমরা করবো বাতিল হলো বিদ্যুৎ-জ্বালানির বিশেষ বিধান আইন মেডিকেলে ভর্তিতে ‘অটোমেশন’ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন খালেদা জিয়ার সঙ্গে তারেকের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টার সাক্ষাৎ ‘চিত্রকর্মগুলো তরুণ প্রজন্মের সৃজনশীলতার এক উজ্জ্বল উদাহরণ’ জেনেভায় আসিফ নজরুলকে হেনস্তা, মিশনের শ্রম কাউন্সেলরকে ‘স্ট্যান্ড রিলিজ’ মা নেই, কারাগারে বাবা : শিশুদের দেখভাল করতে হাইকোর্টের নির্দেশ সংস্কারের গতি ঠিক করবে নির্বাচন কত দ্রুত হবে : এএফপিকে প্রধান উপদেষ্টা সাগর-রুনি হত্যার ৩২০১ পৃষ্ঠার নথি পেয়েছে পিবিআই সম্প্রীতি বজায় রাখতে সেনাবাহিনী সদা প্রস্তুত: সেনাপ্রধান

উচ্চমধ্যম আয়ের দেশ গঠনে ১.২৫ বিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক

24live@21
আপডেটঃ : রবিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৩

উচ্চমধ্যম আয়ের দেশ গঠন এবং সবুজ ও টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনে বাংলাদেশকে ১ দশমিক ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ সহায়তা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। ডলারপ্রতি ১০৭ টাকা হিসাবে সংস্থাটির অনুমোদন দেওয়া এ ঋণের দাঁড়ায় বাংলাদেশি মুদ্রায় ১০ হাজার ৯৬৭ কোটি টাকা। বিশ্বব্যাংক গ্রুপের নতুন কান্ট্রি পার্টনারশিপ ফ্রেমওয়ার্কের আওতায় এ ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (২৮ এপ্রিল) বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উচ্চমধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হতে আগামী ১২ বছরে বাংলাদেশকে মাথাপিছু আয় দ্বিগুণেরও বেশি করতে হবে। ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ ওই শ্রেণির দেশ হতে চায়। বর্তমানে ক্রয়ক্ষমতার সমতা অনুসারে (পিপিপি) বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৫৫৪ ডলার। উচ্চমধ্যম আয়ের দেশ হতে মাথাপিছু আয় কমপক্ষে ৩ হাজার ৯৯৬ মার্কিন ডলার হতে হবে।

বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক বোর্ড বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন কান্ট্রি পার্টনারশিপ ফ্রেমওয়ার্ক (২০২৩-২০২৭) নিয়ে আলোচনা করেছে এবং তিনটি নতুন প্রকল্পে ১ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলার অর্থায়ন অনুমোদন করেছে। কান্ট্রি পার্টনারশিপ ফ্রেমওয়ার্ক, সরকারের অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিপ্রেক্ষিত পরিকল্পনায় এ অর্থ ব্যবহার হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এ ঋণ সহায়তা সব বাধা মোকাবিলা করে ২০৩১ সালের মধ্যে উচ্চমধ্যম আয়ের দেশের মর্যাদা অর্জনে বাংলাদেশের লক্ষ্যকে সমর্থন করবে। উচ্চ এবং টেকসই বৃদ্ধিতে এ ঋণ বৈচিত্র্যময় এবং প্রতিযোগিতামূলক বেসরকারি খাতকে আরও শক্তিশালী করবে। যেখানে আর্থ-সামাজিক অন্তর্ভুক্তি, জলবায়ু এবং পরিবেশগত দুর্বলতা মোকাবিলাসহ এ তিনটি ফলাফলই বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির আকাঙ্ক্ষার মূল অগ্রাধিকার পাবে। নতুন অর্থায়ন এ খাতগুলো শক্তিশালী করবে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ও ভুটানের জন্য বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক বলেছেন, এই কান্ট্রি পার্টনারশিপ ফ্রেমওয়ার্কটি বিশ্বব্যাংক গ্রুপ ও বাংলাদেশের মধ্যে পাঁচ দশকের শক্তিশালী অংশীদারত্বের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। যেহেতু বাংলাদেশ আরও সমৃদ্ধ হওয়ার লক্ষ্য রাখে, উচ্চমধ্যম আয়ের দেশের চাহিদা পূরণের জন্য আরও শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান এবং নীতির প্রয়োজন হবে।

সূত্র :জাগোনিউজ২৪.কম


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ